স্টাফ রিপোর্টাস
আমাদের বিয়ে হয় ১৪-১০-২০১৯ সালে কাজী রানা সাথে, তার পিতার নামঃকাজী আবুল, হোসেন, মাতা নামঃ রিনা বেগম, গ্রামে নামঃ বেতইরাল, থানাঃদেলদুয়ার জেলা টাঙ্গাইল পোঃচৈকতল,একজন লোভী ও অসৎ প্রকৃতির লোক। কাজী রানা সহিত আমার বিবাহ হয়। বিবাহের পর কাজী রানা বাড়ীতে যাওয়ার পর থেকে কাজী রানা যৌতুকের দাবীতে আমাকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করিতে থাকে।
কিন্তুু আমি ভবিষ্যতে সুখ হইবে এই আশায় ধ্যর্য্যের সঙ্গে সংসার করিতে থাকি।ঘটনার কয়েকদিন পূর্বে কাজী রানা তাহার পিতা মাতা সহ দুর্লোর্ভী আত্নীয় স্বজনদের কু- পরামর্শে আমার পরিবারের নিকট ১০,০০,০০০ লক্ষ টাকা যৌতুক দাবী করে। টাকা দিতে অস্বীকার করলে রানার মা আমার শরীলের গরম তেল দিয়ে তাদের বাড়ী থেকে বের করে দেয়। এমন কি তালাক দেওয়ার হুমকী দেয়।
আমি আমার পিত্রালয়ে অবস্থান করি। এর পরে আমি কাজী রানা নামের মামলা করি। জামালপুর র্জজ র্কোটের মামলা করার পর রানা দুই বার জেলখানায় ছিল। জেলখানা থেকে র্কোটে মাধ্যমে ৪ লক্ষ ৭০ হাজার টাকা দিয়ে আমাকে ডির্ভোস করে।
তালাক হওয়ার পর ১৮-০৩-২০২২ তারিখ আবার আমাদের বিয়ে হয়। তার পর আমি কাজী রানার কাছে আমাদের বিয়ের কাবিন নামা চাই। রানা আমাকে একটা কাবিন নামার দেন। এর কিছু পরে আমি রানাকে বলি রানাদের বাসায় যেতে কিন্তু রানা আমাকে তাদের বাসায় নেই না।
আমি এক দিন দেলদুয়ার থানা ওসি মোঃ নাছির উদ্দীন মৃধা কাছে মৌখিক অভিযোগ দিয়েছি। মোঃ নাছির উদ্দীন মৃধা কাছে আমি ন্যায় বিচার পাইনি। এখনো টাঙ্গাইল জেলা পুলিশ সুপারের কাছে অভিযোগ করেছি। কিন্তু রানা এখন আমাদের বিয়েটা কে অস্বীকার করে যাচ্ছে।পত্রিকা নিউজ করার পর আমাকে শারীরিক মানসিক ভাবে নির্যাতন করছে আমাকে মেরে ফেলার হুমকিও দেয়া হচ্ছে আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে আকুল আবেদন জানাই আমি বাঁচতে চাই এই বখাটে লম্পট স্বামীর হাত থেকে।