নিজস্ব সংবাদদাতা :
উত্তরণ মডেল স্কুল ও কলেজ কক্সবাজারে টেকসই প্লাস্টিক ব্যবহার এবং সমুদ্র দূষন রোধে শিক্ষক ও ছাত্র-ছাত্রীদের সাথে জাতিসংঘের প্লাস্টিক পণ্যের টেকসই ব্যবহার এবং সামুদ্রিক দূষণরোধ শীর্ষক প্রকল্পের ইউনিড়োর প্রতিনিধির
এক মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
উক্ত মতবিনিময় সভায় জাতিসংঘের তিন সদস্য বিশিষ্ট প্রতিনিধি দল এর প্রধান নেতৃত্ব ও প্রধান আলোচক ছিলেন- উপদেষ্টা,টেকনিক্যাল শিল্প উন্নয়ন সংস্থা ও জাতিসংঘের শিল্প উন্নয়ন সংস্থার (ইউনিডো) টেকসই প্লাস্টিক ব্যবস্থাপনা প্রকল্পের প্রতিনিধি শাসা লিনিক।
জাতিসংঘের শিল্প উন্নয়ন সংস্থার (ইউনিডো) টেকসই প্লাস্টিক ব্যবস্থাপনা প্রকল্পের প্রতিনিধি এস এম আরাফাত রহমান,
প্রফেসর এ কে এম ফজলুল করিম চৌধুরী,উত্তরণ মডেল স্কুল এন্ড কলেজ।
বেসরকারি এনজিও সংস্থা ব্রাক এর পাটনারশীট এন কোলাবোরেশন ব্রাক কক্সবাজার ম্যানেজার মোস্তাক আহম্মেদ।
অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন প্রভাষক জনাব আবদুল জব্বার, প্রভাষক আলাউদ্দীন রবিন,প্রভাষক মামুনুর রশিদ,প্রভাষক রিয়াজ উদ্দিন, প্রভাষক হারুনুর রশিদ,প্রভাষক জয়নব আরা,প্রভাষক তাহমিনা জান্নাত সামিয়া এবং বিভিন্ন শ্রেনীর ছাত্র- ছাত্রী রা উপস্থিত ছিল।
বক্তরা বলেন- প্লাস্টিকের অতিমাত্রায় ব্যবহার পরিবেশ দূষণের পাশাপাশি জনস্বাস্থ্যের ওপর নেতিবাচক প্রভাব রাখছে।
প্লাস্টিকের বোতলে রাখা পানিতেও প্লাস্টিক-জনিত ক্ষতিকর উপাদান মিশে যাচ্ছে, যা স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য বড় হুমকি। বাংলাদেশের প্রচলিত আইনে পলিথিন উৎপাদন ও বিপণন নিষিদ্ধ হলেও প্লাস্টিক-জাত পণ্যের ব্যবহার হ্রাস করার ক্ষেত্রে কোন আইনি কাঠামো নেই।
অগ্রাধিকার ভিত্তিতে প্লাস্টিক পণ্যের ওয়ান টাইম ব্যবহার নিষিদ্ধ করা জরুরি। বিশেষত সরকারি অফিস ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এটি নিষিদ্ধ করা হলে ক্রমান্বয়ে অন্যান্য সেক্টরে নিষেধ করা সহজতর হবে। প্লাস্টিক দূষণ প্রতিরোধে সামাজিক ন্যায়বোধ, জীবন পদ্ধতি ও দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন এবং শিক্ষা কারিকুলামে বিষয়টি অন্তভুর্ক্তকরণ জরুরি।
এবং সমুদ্র প্লাষ্টিক ব্যবহার এর বিকল্প ব্যবহার ও বিভিন্ন সচেতন মহলের জরুরী পদক্ষেপ নেওয়ার জোড়ালো আহবান জানানো হয়