টেকনাফ হ্নীলা উন্চিপ্রাং ঘোনা (চিংড়ি ঘের) ডাকাতি করে তিন লাখ টাকার মাছ ডাকাতি ও ঘোনার ৪ শ্রমিককে মারধর করেছে স্থানিয় সন্ত্রাসীরা। এ নিয়ে ১৪ জনকে আসামী করে টেকনাফ থানায় লিখিত এজাহার দাখিল করেছে ঘোনার মালিক আজিজ উদ্দিন।
লিখিত এজাহার সূত্রে জানা যায়, টেকনাফ উপজেলার বাহারছড়া ইউনিয়নের শামলাপুর এলাকার মৌলভী নাছির উদ্দীনের পুত্র আজিজ উদ্দিন দীর্ঘ দিন ধরে হ্নীলা উনচিপ্রাং ঘোনা(চিংড়ি ঘের)টি চিংড়ি চাষ করে আসছেন। তার ভিন্ন ইউনিয়নের লোক হওয়ায় হ্নীলা এলাকার কিছু সন্ত্রাস টাইপের লোক আজিজ উদ্দিন থেকে বিভিন্ন সময় চাঁদা দাবী করে আসছিল। কিন্তু চাঁদা দিতে অস্বীকার করায় ১১ জুন রবিবার দিনেদুপুরে বিকাল ৫ টার সময় ১৫/২০ জন সন্ত্রাসী অস্ত্রেস্বস্ত্রে সজ্জিত হয়ে উনচিপ্রাং ঘোনায় গিয়ে ঘোনার ৪ (চার) শ্রমিককে মারধর করে রশি দিয়ে বেঁধে রেখে ৫ মন বাগদা চিংড়ি সহ প্রায় ৩০০০০০/- (তিন লক্ষ) টাকার মাছ ডাকাতি করে নিয়ে আসে। এ নিয়ে আবু তৈয়ব, পিতা- মৃত আমির হামজা, সাং উনচিপ্রাং, হোয়াইক্ষ্যং। আবুল কাশেম, পিতা- মৃত সোলেমান, তকি ওসমান, পিতা- আবুল কাশেম, উভয় সাং- ফুলের ডেইল, হ্নীলা। মোঃ জাহাঙ্গীর, আবুল কালাম উভয়পিতা- মৃত আমির হামজা, মফিজুর রহমান, মোঃ শাকের ডালিম উবয় পিতা- মৃত ছফর আহমদ, জামাল উদ্দিন, পিতা- নুরুল ইসলাম, মাহফুজুর রহমান,পিতা-মৃত মৌঃ আব্দুল মান্নান, তাহের নঈম, পিতা- মৃত আব্দু সালাম, জাফর আলাম,পিতা- মৃত মোজাম্মেল হক, ওসমান,পিতা-ঐ, ও মোহাম্মদ সলিম প্রকাশ সলিম ডাকাত,পিতা-মৃত সফর আহমদ সহ ১০/১২ জনকে অজ্ঞাত আসামী করে টেকনাফ থানায় লিখিত এজাহার দাখিল করেছে ঘোনার মালিক আজিজ উদ্দিন। ৯৯৯ এ ফোন করে ডাকাতদের ধরতে পুলিশ পাঠিয়েছে ডাকাতি করার সময় ও আহত শ্রমিকগন হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছে বলে জানান বাদী আজিজ উদ্দিন।
এবিষয়ে জানতে টেকনাফ থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুল হালিম জানান, বিষয়টি জেনেছি তদন্তপুর্বক আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।