মোঃ ফারুক আজমঃ
মহেশখালী কালারমারছড়া উত্তর নলবিলার একরাম হত্যাকান্ডের সুষ্টু তদন্তের জন্য ঘটনাস্থল পরির্দশনে আসেন, কক্সবাজার জেলা পুলিশ সুপার জনাব হাসানুজ্জামান।
এই সময় আরও উপস্থিত ছিলেন, এএসপি জাহিদুল ইসলাম, ওসি আবদুল হাই, কালারমারছড়ার ইউপি চেয়ারম্যান তারেক বিন ওসমান শরিফ।
উল্লেখ, গত ১ জুলাই রাতে
মহেশখালীর মাতারবাড়িতে কালারমারছড়া উত্তর নলবিলার মৃত আব্দুস ছাত্তারের পুত্র, একারাম (৩০) কে কুপিয়ে হত্যা করে পালিয়েছে সন্ত্রাসীরা। পরে স্থানীয়রা লাশ দেখতে পেলে স্থানীয় ইউপি সদস্য ও পুলিশকে খবর দিলে এএসপি নেতৃত্বে একটি পুলিশ টিম ঘটনাস্থলে এসে লাশ উদ্ধার করে, ময়নাতদন্ত শেষ করার পর আত্বীয় -স্বজনের কাছে লাশ হস্তান্তর করেন।
সরে জমিনে অনুসন্ধান করে জানা যায়, একারাম অন্ধকার জগৎ হতে স্বাভাবিক জীবনের ফিরে আসার জন্য কালারমারছড়া স্কুলের মাঠে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর হাতে আত্নসমর্পণ করেন। দীর্ঘ দিন জেলে থাকার পর মুক্তি পেয়ে এলাকায় ফিরে এসে স্বাভাবিক ভাবে জীবন যাপন করে আসছেন।কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে বেশ কিছু ডাকাতির ইসুৎ কে কেন্দ্র করে তাকে হত্যা করে চিহ্নিত সন্ত্রাসীরা,এমন দাবি আত্মীয় স্বজন ও সচেতন মহলের ।
জানা যায়, একরাম হত্যায় কবির কে আটক করে পুলিশে সোর্পদ করেছে স্থানীয় জনতা।
এ ঘটনায় নিহতের মামা মণিরুল আলম বাদী হয়ে ডাকাত কবিরকে ১ ও শাকের উল্লাহ কে ২ নং আসামী করে মহেশখালী থানায় একটি হত্যা মামলা রুজু করেন। এতে আরো অজ্ঞাত ৫/৬ জন রয়েছে বলে এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে।