কক্সবাজার জেলার মহেশখালী উপজেলার যুদ্ধাপরাধীর সন্তান ও ক্ষমতাসীন দল আওয়ামীলীগে অনুপ্রবেশকারী মেয়র মকছুদ মিয়ার হাত থেকে মহেশখালী পৌর আওয়ামীলীগকে বাচানো এখন সময়ে দাবী হয়ে উঠেছে, যখন সারাদেশ ব্যাপী বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের কেন্দ্র থেকে তৃনমূল পর্যন্ত অনুপ্রবেশকারী, রাজাকার, যুদ্ধাপরাধী ও স্বাধীনতা বিরোধী পরিবারের উত্তরসুরীদের দল থেকে বিতারিড়ত করার অভিযান অব্যাহত থাকে সেখানে ত্যাগী, বঞ্চিত, অবহেলিত ও নির্যাতিত তৃনমূল আওয়ামীলীগ কর্মীদের অবমূল্যায়ন করে ব্যক্তিগত স্বার্থ হাসিলের জন্য নিজের পছন্দনীয় ব্যক্তিদের দলের মূল্যবান পদ-পদবী সহ কমিটিতে স্থান দেওয়ার মতো কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে আসছে। কক্সবাজারের বিচ্ছিন্ন দ্বীপ মহেশখালী উপজেলা পৌরসভার পৌর মেয়র নাম মকছুদ মিয়া ২০০৫ সালে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামীলীগে তার আগমন, কিন্তু মকছুদ মিয়া এর আগে ছিলেন উপজেলা ও জেলা বিএনপিতে, ছিলেন ১৯৯২ এর আগে তিনি মহেশখালী হেফাজত ইসলামের সাথেও। বর্তমানে মকছুদ মিয়া মহেশখালী পৌরসভার মেয়র। তিনি পৌর আ.লীগের সভাপতি ও জেলা আওয়ামীলীগের সদস্য। আ.লীগের তকমা লাগিয়ে তিনি মেয়র নির্বাচিত হন। এ নিয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে ক্ষোভ সৃষ্টি হলে প্রতিবাদ করে দলের কেন্দ্রীয় মনোনয়ন বোর্ডের কাছে লিগ্যাল নোটিশ পাঠিয়েছিলেন মানবতাবিরোধী অপরাধের একটি মামলার সাক্ষী পূর্ণচন্দ্র দে। ওই লিগ্যাল নোটিশে উল্লেখ করা হয়েছিলো, ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে মেয়র পদপ্রার্থী মকছুদ মিয়ার পরিবারের অন্তত ৯ সদস্যের বিরুদ্ধে মহেশখালী দ্বীপের হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর বর্বর নির্যাতনের অভিযোগ রয়েছে। এর মধ্যে পূর্ণচন্দ্র দের পরিবারসহ অনেকেই হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচারাধীন একটি মামলার ২২ নম্বর আসামি ছিলেন মেয়র প্রার্থীর বাবা মরহুম মোহাম্মদ হাসেম সিকদার। একই মামলার ২ নম্বর পলাতক আসামি তাঁর চাচা মৌলভী জাকারিয়া সিকদার। অনুসন্ধানে জানা যায়, মকছুদ মিয়ার পিতা হাশেম সিকদার প্রকাশ বড় মোহাম্মদ তৎকালীন সময়ে নৌকার মাঝি ছিলেন। এক সময় ট্রলার মাঝিদের সর্দারে পরিণত হন তিনি। এসময় তার সাথে মিয়ানমারের ব্যবসায়ীদের সাথে নৌ পথে যোগাযোগ সৃষ্টি হয়। মিয়ানমারের অবৈধ ব্যবসায়ীদের সাথে সখ্যতা গড়ে তোলে। নৌ পথে মিয়ানমার থেকে অবৈধভাবে নানা পণ্য পাচারে জড়িয়ে পড়ে। এসময় মিয়ানমার থেকে আসা ২ জনকে ছোট মহেশখালীর উম্বনিয়া পাড়ার খামার এলাকায় নিয়ে গিয়ে তাদের কাছ থেকে ছিনিয়ে নেয় স্বর্ণের বার এবং ২ জনকেই গুম করে ফেলে। চোরাকারবারির এসব নানা ঘটনা তখন থেকে সবার মুখে মুখে প্রচার ছিল। সেই থেকে মিয়ানমারের চোরাকারবারিদের সাথে মকছুদ মিয়ার পরিবারের সর্ম্পক বিদ্যমান রয়েছে। আর সেই সূত্রপাত ধরেই মকছুদ মিয়ার নতুন প্রজন্মরা মিয়ানামার থেকে নৌ পথে ইয়াবা মজুদ করে মহেশখালীতে। ২০১৫ সালের ১৬ আগস্ট মহেশখালীতে খালাস হওয়া বিশাল ইয়াবার চালান পুলিশের হাতছাড়া হয়ে গেলেও এনিয়ে পুরো এলাকাজুড়ে তোলপাড় সৃষ্টি হয়। জানা যায়, নৌ পথে মিয়ানমার থেকে আসা সমস্ত ইয়াবা মজুদের ঘাট হিসেবে সে সময় মহেশখালী নিয়ন্ত্রণ করত মকছুদ মিয়ার পরিবার। অবশেষে তারই অংশ হিসেবে বড় মোহাম্মদের নাতি মকছুদ মিয়ার বড় পুত্র মিরাজ উদ্দিন নিশান ইয়াবার বড় চালানসহ ঢাকায় র্যাবের বড় অফিসারের হাতে আটক হয়। এসব ঘটনা থেকে প্রমাণ মেলে মকছুদ মিয়ার পরিবার পরম্পরা চোরাকারবারির সাথে জড়িত রয়েছে। একই সাথে মকছুদ মিয়ার বংশধরের দুস্কর্মের কথা বলতে গিয়ে অতীত ইতিহাস নিয়েও আলোচনা হয়। তাদের রাজনৈতিক পরিবারে মকছুদ মিয়া একজন ব্যতিত অন্য কেউ আওয়ামীলীগের সাখে সম্পৃক্ত নেই।
সংশ্লিষ্টরা বলছে গত ১১ বছরে একাধিক সময়ে আওয়ামী লীগের প্রাথমিক সদস্য সংগ্রহ অভিযানের সময় অনেক বিতর্কিত লোকজন দলে প্রবেশ করেছে। সর্বশেষ এ বছরের ১ জুলাই থেকে সারাদেশে প্রাথমিক সদস্য সংগ্রহ কার্যক্রমেও অনুপ্রবেশের ঘটনা ঘটে। সদস্য সংগ্রহের ক্ষেত্রে পারিবারিক পরিচয় ও নতুন সদস্যদের রাজনৈতিক পরিচয় যাচাই না করায় এই ঘটনা ঘটেছে বলে মনে করছেন আওয়ামী লীগের একাধিক নেতাকর্মী। তারা আরো বলেন অনুপ্রবেশকারীদের একটা তালিকা প্রধানমন্ত্রীর কাছে আছে, তৃণমূল পর্যন্ত। সারাদেশে দলে অনুপ্রবেশকারী, অপকর্ম যারা করেছে তাদের একটা তালিকা তার কাছে আছে। বিভাগীয় বা জেলা দায়িত্বে যারা আছেন তাদের এই তালিকাটি দেখতে বলেন তারা। তালিকা দেখে যার যার এলাকায় কমিটি গঠনে সতর্ক এবং সজাগ থাকার জন্য বলেছেন, যাতে এই ধরনের লোকেরা আওয়ামী লীগের কমিটিতে স্থান না পেতে পারে। মহেশখালী উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি আনোয়ার পাশা বলেন মকছুদ মিয়ার অনুপ্রবেশের বিষয়ে আমরা অবহতি হয়েছি এবং তার নামে অনেক অভিযোগ আমাদের হাতে এসেছে তাই আমরা এর তদন্তপুর্বক ব্যবস্তা নেওয়ার জন্য কক্সবাজার জেলা কমিটি বরাবর নোটিশ পাঠিয়েছি।
সূত্রমতে ১৯৭১ইং সালের পাক-হানাদার বাহিনীর সাথে বাঙ্গালী জাতীর উপর নির্মম নির্যাতনকারী আন্তর্জাতি যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালের ৪নং তালিকাভূক্ত আসামী হাশেম সিকদারের ছেলে মকছুদ মিয়া। শুধু মেয়র মকছুদ মিয়ার পিতা হাশেম সিকদার একা নয়, ঐ পরিবারের ৬/৭ জনের অধিক নিকট আত্বীয়স্বজন যুদ্ধাপরাধ ও রাজাকার তালিকায় অন্তর্ভূক্ত আছেন। একই সাথে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে অভিযোক্ত মাওলানা মোঃ জকরিয়া বর্তমানে প্রায় ৭ বছর পালিয়ে আত্মগোপনে রয়েছে। অভিযোগ আছে মকছুদ মিয়ার পিতা হাশেম সিকদার ১৯৭১ইং সালে স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় বিক্ষাত আদিনাথ মন্দিরে তৎকালী পুরোহীত বাবু সতিন্দ্র লাল চক্রবর্তীর প্রথম কন্যা চিনু রাণী চক্রবর্তীকে সতিন্দ্রের বাসা থেকে জোর পূর্বক তুলে নিয়ে গিয়ে গোরকঘাটা সিকদার পাড়া গ্রামের খ্যাত নামে ঘরে বন্ধি করে রাখে এবং ২০-২৫ দিন ধরে তৎকালীন ওসি সহ ধর্ষন করে, এছাড়াও অনেক মহিলাকে ধর্ষন করেন বলেও অভিযোগ রয়েছে। মকছুদ মিয়ার চাচা মৌঃ জকরিয়া আন্তর্জাতি যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালের ২নং আসামী। তৎকালীন সময়ে পুটিবিলা গ্রামের ধর্ন্যাঢ্য পরিবারের সন্তান শ্রী পুলিন পালের কন্যা শিকা রাণী পালকে জোর পূর্বক তুলে নিয়ে তার নিজ ঘরে আবদ্ধ করে রাখেন এবং অত্যচার জুলুম করার পর বাধ্যগত ভাবে ধর্মান্তরিত করেন। পরবর্তীতে বিয়ে করেন। এভাবে আরো অনেক মেয়ের জীবন নষ্ট করেন। তার পিতা মোঃ হাশেম সিকদারের চাচাত ভাই মৌঃ অলী আহমদ যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালের আসামী ও স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় দুক্ষিণ হিন্দুপাড়া গ্রামের শ্রী কমল সাধুকে প্রকাশ্য জনসম্মুখে দোকানে ঢুকে তাহার পেটে ছুরিকাঘাত করে খুন করেন। মোঃ হাশেম সিকদার ও মৌঃ জকরিয়া নিকটস্থ অনেক আত্বীয়স্বজন মৌঃ এখলাছ, তার আপন মামা মৌঃ ওসমান গণি (কারান্তরিন) মৌঃ জালাল পলাতক, মৌঃ আব্দুল মজিদ পলাতক অবস্থায় মৃত্যুবরন করেন। এরা সকলেই আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালের আসামী। উল্লেখ্য কুখ্যাত রাজাকারের সন্তান মকছুদ মিয়ার ১ম পুত্র নিশান গত ১৮ সালের ১৬ই আগষ্ট ঢাকার এলিফ্যান্ট রোড়ের বাসা থেকে ২ লক্ষ ৭ হাজার ১শত পিস ইয়াবা, যাহার ওজন ২০ কেজি ৭১০ গ্রাম এবং যাহার আনুমানিক মূল্য ৮ কোটি ২৮ লক্ষ ৪০ হাজার টাকা। নগদ ১৬ লক্ষ ৬৪ হাজার ১ শত টাকা সহ র্যাব সদর দপ্তর ঢাকা (ডিএমপি) হাতে গ্রেফতার হন। পরবর্তীতে যাহার মামলা নং- ১৬১৬৭/১৮। মেয়র মকছুদ মিয়া ও তার পূর্বপুরুষদের নিয়েও রয়েছে নানা সমালোচনা। কারণ বংশানুক্রমিকভাবে তাদের কেউ আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিল না। তাছাড়া তার পূর্বপুরুষদের অধিকাংশই ছিল যুদ্ধাপরাধী। তাদের রাজনৈতিক পরিবারে মকছুদ মিয়া ব্যতীত অন্য কেউ আওয়ামী লীগের সঙ্গে সম্পৃক্ত নেই। স্থানীয় সুত্রে মকছুদ মিয়ার এক বড় ভাইয়ের রাজনৈতিক আদর্শ ধীক্ষা নিয়ে গোরকঘাটা থেকে বড় মহেশখালীতে ধানের শীষ মার্কার পক্ষে মিছিল নিয়ে যেতো। সেই সময়ে বিএনপি সরকারের সহায়তায় বিভিন্ন প্যারাবন কাটার ঘটনায় বন বিভাগের দায়ের করা মামলায় চার্জসীটও গঠন হয়েছিলো। অভিযুক্ত মকছুদ মিয়া আওয়ামীলীগে অনুপ্রবেশ করার পর থেকে দলের কতিপয় নেতাকর্মীকে তার পক্ষ নিয়ে আওয়ামীলীগে সু-প্রতিষ্টিত হয়েছে। আওয়ামীলীগের কতিপয় নেতারা তার কথার বাহিরে কোন কাজ করে না। ফলশ্রুতিতে বর্তমানে মহেশখালী পৌর আওয়ামীলীগ ধ্বংসের ধার কিনারায় অবস্থান করছে বলে মতামত দেন স্থানীয় আওয়ামীলীগ একাধিক পরিবারের। এছাড়াও নিজের ব্যক্তিগত দোকানকে অফিসের নামে ব্যবহার করে স্বাধীন মনোভাবে নেতা-কর্মীদের বাক স্বাধীনতার খর্ব করে নিজের আদিপত্য কায়েম করছেন। ফলে তার কাছে সুবিধাভোগিরা পুতুল নাচের মত ব্যবহার হয়ে দলের নাম ভাঙ্গিয়ে অর্থবিত্তের মালিক হচ্ছে প্রতিনিয়ত। যেখানে ক্ষমতাসীন দল বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সভানেত্রী ও দেশরত্ন মাননীয় প্রধাণমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের জেলা,উপজেলা, পৌর/ইউনিয়ন পর্যায়ের রাজাকার যুদ্ধাপরাধীর সন্তান, ইয়াবা কারবারির সাথে যাদের পরিবার জড়িত এবং দলে অনুপ্রবেশকারী তাদেরকে দল থেকে বহিস্কার করার নির্দেশ প্রদান করেছে, সেখানে অনুপ্রবেশকারী মকছুদ মিয়ার মত যুদ্ধপরাধী রাজাকার পরিবারের সন্তান কিভাবে নিজের অধিপাত্য কায়েম করে? কক্সবাজারের মহেশখালী পৌর আওয়ামীলীগের আহ্বায়ক মেয়র মকছুদ মিয়া উপরোক্ত প্রত্যেকটি বিষয়ের সাথে জড়িত থাকার পরও কেন তাকে দল থেকে বহিস্কার করা হচ্ছে না তা জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি/সম্পাদক এবং উপজেলা আওয়ামীগের সভাপতি/সম্পাদকের কাছে প্রশ্ন রেখেছেন দলের তৃনমূল ও ত্যাগী নেতাকর্মীরা। গত ২০১৫ সালে ৩ মাস মেয়াদী মহেশখালী পৌর আওয়ামীলীগের আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হলেও বর্তমানে এ আহ্বায়ক কমিটি ৫ বছর অতিবাহিত হয় কিন্তু ৩ মাস মেয়াদী এই কমিটি আদৌ বিলুপ্তি না হওয়ার পেছনে কারণ কি? তা জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি/সম্পাদক ও মহেশখালী উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি/সম্পাদকের কাছে তৃনমূল আওয়ামীলীগ এ বিষয়ে জানতে চায়। বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের গঠনতন্ত্র মোতাবেক আহ্বায়ক কমিটিটি নির্বাচিত ওয়ার্ড কমিটি বিলুপ্ত করেত পারে কিনা ? যে আহ্বায়ক কমিটির নিজস্ব কোন বৈধতা নাই, সে কমিটি কিভাবে ওয়ার্ড কমিটি বিলুপ্ত করে? কক্সবাজার জেলার আওয়ামীলীগের সভাপতি ও সম্পাদক এবং উপজেলা আওয়ামীলীগের সম্মানিত সভাপতি/ সম্পাদকের নিকট দলের তৃনমূল ও ত্যাগী নেতাকর্মীদের একান্ত আবেদন রেখেছেন উপরোক্ত বিষয়াদি নিয়ে তাদের বক্তব্য পরিষ্কার করার জন্য এবং রাজাকারের সন্তান মেয়র মকছুদ মিয়ার হাত থেকে মহেশখালী পৌর আওয়ামীলীগকে রক্ষা করে দলের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার জন্য। যুদ্ধপরাধী ও রাজাকার পরিবারের সন্তান মকছুদ মিয়া কতৃক গত ২ই এপ্রিল ১৯ইং তারিখ রাত অনুমানিক ৭.৩০ ঘটিকার সময় মহেশখালী পৌরসভার দীঘির পূর্ব পার্শ্বে বিআরডিবি অফিসের সামনে রাস্তার উপর নির্মমভাবে মহেশখালী পৌরসভার ৯নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ও মহেশখালী প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ ছালামত উল্লাহকে পৌর মেয়র মকছুদ মিয়া তার সাঙ্গপাঙ্গ সহ নির্মমভাবে মেরে ফেলার উদ্দেশ্যে জগন্যতম আঘাত করে। পরবর্তীতে ০৫/০৪/২০১৯ইং তারিখে তার নামে মহেশখালী থানায় মামলা রুজ হয়, যার মামলা নং- ০৮, তারিখ: ০৫/০৪/২০১৯ইং। মহেশখালী পৌর আওয়ামীলীগের তৃণমূল নেতাকর্মীরা যুদ্ধপরাধী রাজাকারের পুত্র মকছুদ মিয়ার হাত থেকে আওয়ামীগকে রক্ষা করে কলঙ্ক মুক্ত করতে আওয়ামীলীগ পুর্ণগঠনের কেন্দ্রীয় আওয়ামীলীগ নেতৃবৃন্দ ও জেলা আওয়ামীলীগের নেতৃবৃন্দের প্রতি আহ্বান জানান।